পার্কের প্রবেশ পথে বিশাল আকৃতির জাহাজ স্থাপন করা হয়েছে।
পর্যটন খাতকে আরও এগিয়ে নিতে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় যাত্রা করেছে নতুন পর্যটন স্পট স্বপ্নতরী পার্ক। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফা।
রামু উপজেলার রশিদনগর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই সাড়ে তিন একর পাহাড়ি জায়গায় গড়ে উঠেছে স্বপ্নতরী পার্ক। পাহাড়ের বুকে শোভা পাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন জাহাজ। যার নাম দেওয়া হয়েছে স্বপ্নতরী। শিশুদের জন্য আছে বিভিন্ন রসদও। বিভিন্ন জায়গায় আছে বসার ব্যবস্থা। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য আছে রেস্টুরেন্টও। পার্কটি এরই মধ্যে স্থানীয়দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিকেলে হলেই শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ ভিড় করছেন পার্কে। উদ্বোধনের পর কিছু পর্যটকও পার্কে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
স্বপ্নতরী পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পর্যটন ব্যবসায়ী রুমেল আহমেদ বলেন, পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজারে বিনোদন শুধু সমুদ্রকে ঘিরে। এখানে পাহাড় কেন্দ্রিক তেমন বিনোদন ব্যবস্থা নেই। তাই এ পার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিই। আমাদের আশা পার্কটি কক্সবাজারের পর্যটন খাতকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে। এখানে শিশুদের খেলনাসহ বিনোদনের জন্য নানা ধরনের রসদ আছে। সারাদেশের পর্যটকসহ স্থানীয়রা এখানে মনের মতো ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, কক্সবাজারে পর্যটকরা সাগর এবং পাহাড় দেখতে বেড়াতে আসেন। কিন্তু পাহাড়ের চেয়ে সাগরটা বেশি উপভোগ করেন তারা। পাহাড়ে বিনোদনের মাত্রা বাড়াতে এ পার্কটির যাত্রা। ফলে সাগরের পাশাপাশি পাহাড় দেখেও পর্যটকের আনন্দিত হবেন।
পর্যটকদের সমুদ্রের পাশাপাশি পাহাড়ে টানতে স্বপ্নতরী পার্কের যাত্রা
পার্কের প্রবেশ পথে বিশাল আকৃতির জাহাজ স্থাপন করা হয়েছে।
পর্যটন খাতকে আরও এগিয়ে নিতে কক্সবাজারের রামু উপজেলায় যাত্রা করেছে নতুন পর্যটন স্পট স্বপ্নতরী পার্ক। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফা।
রামু উপজেলার রশিদনগর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রামে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশেই সাড়ে তিন একর পাহাড়ি জায়গায় গড়ে উঠেছে স্বপ্নতরী পার্ক। পাহাড়ের বুকে শোভা পাচ্ছে দৃষ্টিনন্দন জাহাজ। যার নাম দেওয়া হয়েছে স্বপ্নতরী। শিশুদের জন্য আছে বিভিন্ন রসদও। বিভিন্ন জায়গায় আছে বসার ব্যবস্থা। ভ্রমণপিপাসুদের জন্য আছে রেস্টুরেন্টও। পার্কটি এরই মধ্যে স্থানীয়দের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিকেলে হলেই শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী মানুষ ভিড় করছেন পার্কে। উদ্বোধনের পর কিছু পর্যটকও পার্কে ঘুরে বেড়িয়েছেন।
স্বপ্নতরী পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পর্যটন ব্যবসায়ী রুমেল আহমেদ বলেন, পর্যটন রাজধানী খ্যাত কক্সবাজারে বিনোদন শুধু সমুদ্রকে ঘিরে। এখানে পাহাড় কেন্দ্রিক তেমন বিনোদন ব্যবস্থা নেই। তাই এ পার্ক স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিই। আমাদের আশা পার্কটি কক্সবাজারের পর্যটন খাতকে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে। এখানে শিশুদের খেলনাসহ বিনোদনের জন্য নানা ধরনের রসদ আছে। সারাদেশের পর্যটকসহ স্থানীয়রা এখানে মনের মতো ঘুরে বেড়াতে পারবেন।
রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফাহমিদা মুস্তফা বলেন, কক্সবাজারে পর্যটকরা সাগর এবং পাহাড় দেখতে বেড়াতে আসেন। কিন্তু পাহাড়ের চেয়ে সাগরটা বেশি উপভোগ করেন তারা। পাহাড়ে বিনোদনের মাত্রা বাড়াতে এ পার্কটির যাত্রা। ফলে সাগরের পাশাপাশি পাহাড় দেখেও পর্যটকের আনন্দিত হবেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 11, 2024, 7:39 pm