পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, দেশে ডলারের কোনও সংকট নেই। আগের চেয়ে ডলারের যথেষ্ট মজুত রয়েছে। ২০০১-০৬ সালে যে রিজার্ভের পরিমাণ তিন থেকে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারের মধ্যে উঠানামা করত, তা এখন ৩৪-৩৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর বুয়েটের খেলার মাঠে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে জ্বালানি সংকট রয়েছে এটি সত্যি। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এখন সারা বিশ্বে জ্বালানি সংকট চলছে। সে কারণে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সরকার ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও কাতার থেকে এলএনজি আমদানির চেষ্টা করছে। তারা গ্যাস দিতে রাজি। তবে কীভাবে তা আনা হবে সেই প্রক্রিয়া নিয়ে আলাপ চলছে। আগে সোর্স সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সরকার তা বিস্তৃত করেছে।
ড. মোমেন বলেন, এখন সংকটের কারণে উন্নত দেশগুলোতেও গ্যাস রেশনিং করেছে। আমার সঙ্গে কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি মন্ত্রীর আলাপ হয়েছে। তারা জানিয়েছে, দুনিয়ায় তেলের কোনও অভাব হবে না। তারা বরং ভয় পাচ্ছে, তেলের দামে ধস নামতে পারে।
মন্ত্রী বলেন, দুনিয়ায় সব জায়গায় গ্যাসের সমস্যা। জার্মানরা আসছে চীনের গ্যাস নিতে। কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ রাশিয়া থেকে গ্যাস নিতে বাধ্য হচ্ছে। কেউ কেউ অসন্তুষ্ট হলেও আমরা আমাদের দেশের জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় যা করণীয় তা করছি।
দেশে ডলার সংকট নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, দেশে ডলারের কোনও সংকট নেই। আগের চেয়ে ডলারের যথেষ্ট মজুত রয়েছে। ২০০১-০৬ সালে যে রিজার্ভের পরিমাণ তিন থেকে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারের মধ্যে উঠানামা করত, তা এখন ৩৪-৩৫ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর বুয়েটের খেলার মাঠে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে জ্বালানি সংকট রয়েছে এটি সত্যি। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে এখন সারা বিশ্বে জ্বালানি সংকট চলছে। সে কারণে বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সরকার ব্রুনাই, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও কাতার থেকে এলএনজি আমদানির চেষ্টা করছে। তারা গ্যাস দিতে রাজি। তবে কীভাবে তা আনা হবে সেই প্রক্রিয়া নিয়ে আলাপ চলছে। আগে সোর্স সীমাবদ্ধ ছিল, এখন সরকার তা বিস্তৃত করেছে।
ড. মোমেন বলেন, এখন সংকটের কারণে উন্নত দেশগুলোতেও গ্যাস রেশনিং করেছে। আমার সঙ্গে কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি মন্ত্রীর আলাপ হয়েছে। তারা জানিয়েছে, দুনিয়ায় তেলের কোনও অভাব হবে না। তারা বরং ভয় পাচ্ছে, তেলের দামে ধস নামতে পারে।
মন্ত্রী বলেন, দুনিয়ায় সব জায়গায় গ্যাসের সমস্যা। জার্মানরা আসছে চীনের গ্যাস নিতে। কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ রাশিয়া থেকে গ্যাস নিতে বাধ্য হচ্ছে। কেউ কেউ অসন্তুষ্ট হলেও আমরা আমাদের দেশের জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় যা করণীয় তা করছি।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 12, 2024, 4:36 pm