বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর আসল নাম বৃষ্টি খাতুন। অভিশ্রুতি ও বৃষ্টি খাতুন নামে দুইজন একই ব্যক্তি বলে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এনআইডি সূত্রে জানা গেছে, অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি নামের ব্যক্তি বাস্তবে বৃষ্টি খাতুন। তিনি তার জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) সংশোধন চেয়ে আবেদন করেছেন। আবেদনটি ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এনআইডি সংশোধন আবেদনে জানা যায়, বর্তমান এনআইডি অনুযায়ী তার নাম আছে বৃষ্টি খাতুন, বাবার নাম সবুজ শেখ। এনআইডি সংশোধনে তিনি নিজের নাম বৃষ্টি খাতুন থেকে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ও পিতার নাম সবুজ শেখ থেকে মো. শাবরুল আলম এবং জন্মসাল ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর সংশোধন চেয়েছেন। অভিশ্রুতি শাস্ত্রী (বৃষ্টি খাতুন) গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে নিজ নাম, পিতার নাম ও জন্মসাল পরিবর্তন চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনটি বর্তমানে ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আছে।
জাতীয় পরিচয়পত্রে এসব তথ্য সংশোধনের জন্য ২০২২ সালের নিবন্ধন করা জন্মসনদ, পিতার এনআইডি, মাতার এনআইডি ও ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকত্ব সনদ দাখিল করেছেন। তবে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী যে জন্মসনদ দিয়ে আবেদন করেছিলেন সেটি ভুয়া ছিল।
সংশোধন আবেদনে দাখিলকৃত পিতা-মাতার এনআইডি অনুযায়ী হাসপাতালে নিজের মেয়ে দাবি করা মো. শাবরুল আলম সঠিক বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এনআইডির ‘বৃষ্টি খাতুন’ নামের সংশোধন চেয়ে আবেদন করেছিলেন অভিশ্রুতি
বেইলি রোডের অগ্নিকাণ্ডে নিহত সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর আসল নাম বৃষ্টি খাতুন। অভিশ্রুতি ও বৃষ্টি খাতুন নামে দুইজন একই ব্যক্তি বলে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগ সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এনআইডি সূত্রে জানা গেছে, অগ্নিকাণ্ডে নিহত অভিশ্রুতি নামের ব্যক্তি বাস্তবে বৃষ্টি খাতুন। তিনি তার জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) সংশোধন চেয়ে আবেদন করেছেন। আবেদনটি ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
এনআইডি সংশোধন আবেদনে জানা যায়, বর্তমান এনআইডি অনুযায়ী তার নাম আছে বৃষ্টি খাতুন, বাবার নাম সবুজ শেখ। এনআইডি সংশোধনে তিনি নিজের নাম বৃষ্টি খাতুন থেকে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী ও পিতার নাম সবুজ শেখ থেকে মো. শাবরুল আলম এবং জন্মসাল ১৯৯৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২০০০ সালের ২৫ ডিসেম্বর সংশোধন চেয়েছেন। অভিশ্রুতি শাস্ত্রী (বৃষ্টি খাতুন) গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে নিজ নাম, পিতার নাম ও জন্মসাল পরিবর্তন চেয়ে আবেদন করেন। আবেদনটি বর্তমানে ‘গ’ ক্যাটাগরিতে আছে।
জাতীয় পরিচয়পত্রে এসব তথ্য সংশোধনের জন্য ২০২২ সালের নিবন্ধন করা জন্মসনদ, পিতার এনআইডি, মাতার এনআইডি ও ইউনিয়ন পরিষদের নাগরিকত্ব সনদ দাখিল করেছেন। তবে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী যে জন্মসনদ দিয়ে আবেদন করেছিলেন সেটি ভুয়া ছিল।
সংশোধন আবেদনে দাখিলকৃত পিতা-মাতার এনআইডি অনুযায়ী হাসপাতালে নিজের মেয়ে দাবি করা মো. শাবরুল আলম সঠিক বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 12, 2024, 2:42 am