পেকুয়ায় চায়ের দোকানে লুডু খেলা নিয়ে বিতণ্ডার জের ধরে সৃষ্ট দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় ছুরিকাঘাতে দিনমজুর আবদুল মালেক(৪৬) হত্যার ঘটনায় একটি হত্যা মামলা রুজু করা হয়েছে পেকুয়া থানায়।
এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করেছে পেকুয়া থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলো প্রধান অভিযুক্ত নুরুল আমিন (৪৫) ও এজাহারনামীয় ৮নং আসামি রুমি আক্তার (২৫)।
সোমবার (২৯ আগস্ট) নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম বাদি হয়ে ৮ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ দিলে সেটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয় বলে থানা সূত্র জানায়।
এজাহারে অভিযুক্তরা হলো নুরুল আমিন (৪৫), তার পুত্র নায়েবুল ইসলাম প্রকাশ নাইবু (২০), হেনাম (১৯), রোহান (১৮), নুরুল আমিনের স্ত্রী ইয়াসমিন (৪০), চায়ের দোকানদার আবদুল মাবুদের পুত্র বারেক (৩০), ইমাম হোসেন (৩২), রিদুয়ানের স্ত্রী রুমি আক্তার (২৫)।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ঘটনার রাতে সাড়ে ৯টার দিকে মগনামা বাজার পাড়ায় আবদুল মাবুদের চায়ের দোকানে নিহত দিনমজুর আবদুল মালেকের পুত্র মোহাম্মদ হোছাইনের সাথে প্রধান অভিযুক্ত নুরুল আমিনের ছেলে নায়েবুল ইসলাম নাইবুর প্রথমে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে এ ঘটনা দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এসময় নুরুল আমিনের ছুরিকাঘাতে দিনমজুর আবদুল মালেক নিহত ও অপর ৩ ব্যক্তি গুরুতর আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তাজ উদ্দিন জানান, “মোবাইল ফোনে লুডু খেলা নিয়ে বাকবিতণ্ডার জের ধরে দিনমজুর আবদুল মালেককে ছুরিকাঘাত করে হত্যার ঘটনায় নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম, বাদি হয়ে একটি অভিযোগ দিলে তা মামলা হিসেবে রুজু করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশ দুইজনকে আটক করেছে। অপরাপর আসামিদের আটকের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
পেকুয়ায় দিনমজুর হত্যার ঘটনায় ৮ জনকে অভিযুক্ত করে মামলা : আটক ২
পেকুয়ায় চায়ের দোকানে লুডু খেলা নিয়ে বিতণ্ডার জের ধরে সৃষ্ট দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় ছুরিকাঘাতে দিনমজুর আবদুল মালেক(৪৬) হত্যার ঘটনায় একটি হত্যা মামলা রুজু করা হয়েছে পেকুয়া থানায়।
এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করেছে পেকুয়া থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলো প্রধান অভিযুক্ত নুরুল আমিন (৪৫) ও এজাহারনামীয় ৮নং আসামি রুমি আক্তার (২৫)।
সোমবার (২৯ আগস্ট) নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম বাদি হয়ে ৮ জনকে অভিযুক্ত করে একটি অভিযোগ দিলে সেটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয় বলে থানা সূত্র জানায়।
এজাহারে অভিযুক্তরা হলো নুরুল আমিন (৪৫), তার পুত্র নায়েবুল ইসলাম প্রকাশ নাইবু (২০), হেনাম (১৯), রোহান (১৮), নুরুল আমিনের স্ত্রী ইয়াসমিন (৪০), চায়ের দোকানদার আবদুল মাবুদের পুত্র বারেক (৩০), ইমাম হোসেন (৩২), রিদুয়ানের স্ত্রী রুমি আক্তার (২৫)।
অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ঘটনার রাতে সাড়ে ৯টার দিকে মগনামা বাজার পাড়ায় আবদুল মাবুদের চায়ের দোকানে নিহত দিনমজুর আবদুল মালেকের পুত্র মোহাম্মদ হোছাইনের সাথে প্রধান অভিযুক্ত নুরুল আমিনের ছেলে নায়েবুল ইসলাম নাইবুর প্রথমে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে এ ঘটনা দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
এসময় নুরুল আমিনের ছুরিকাঘাতে দিনমজুর আবদুল মালেক নিহত ও অপর ৩ ব্যক্তি গুরুতর আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেকুয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তাজ উদ্দিন জানান, “মোবাইল ফোনে লুডু খেলা নিয়ে বাকবিতণ্ডার জের ধরে দিনমজুর আবদুল মালেককে ছুরিকাঘাত করে হত্যার ঘটনায় নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম, বাদি হয়ে একটি অভিযোগ দিলে তা মামলা হিসেবে রুজু করা হয়।
এ ঘটনায় পুলিশ দুইজনকে আটক করেছে। অপরাপর আসামিদের আটকের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 11, 2024, 10:47 pm