কালভার্টের মুখ বন্ধ করে মার্কেট ও ভিটা ভরাটের কারণে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন বরইতলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড মাইজ পাড়া, পূর্ব হিন্দু পাড়ার ৫শত পরিবারের প্রায় ৪ হাজার মানুষ ।
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বরইতলী একতাবাজারের উত্তর পাশে পেকুয়া রাস্তার মাথার জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনির পাশে একটি বক্স কালভার্ট ছিল ।
এটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের যোগসাজশে প্রভাবশালী একটি মহল দোকান নির্মাণের জন্য কালভার্টটি ভরাট করলে মুখ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে উল্লিখিত এলাকার কৃষি জমি নষ্ট , খেলার মাঠ বন্ধ , হাজার হাজার শিক্ষার্থীর যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটেছে ।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর সোনাইছড়ি খাল দিয়ে পার্বত্য অঞ্চলের পানি উল্লিখিত এলাকায় প্রবেশ করে প্লাবিত করে । যাহা পেকুয়া রাস্তার মাথাস্থ কালভার্ট দিয়ে প্লাবিত পানি দ্রুত চলে যেতো। বর্তমানে কালভার্টটি বন্ধ করার কারণে পানি দ্রুত যেতে পারছে না, ফলে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতা লেগে থাকে।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক,সড়ক ও জনপথ বিভাগ, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও কোনো ধরনের সমাধান পাচ্ছে না।
এই ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তা দিদার বলেন, খুব দ্রুত এলাকাটি পরিদর্শনে গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয় বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছালেকুজ্জামান বলেন, জলাবদ্ধতার খবরটি শুনেছি, প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চকরিয়ার বরইতলীতে পানিবন্দি ৪ হাজার মানুষ
কালভার্টের মুখ বন্ধ করে মার্কেট ও ভিটা ভরাটের কারণে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন বরইতলী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড মাইজ পাড়া, পূর্ব হিন্দু পাড়ার ৫শত পরিবারের প্রায় ৪ হাজার মানুষ ।
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বরইতলী একতাবাজারের উত্তর পাশে পেকুয়া রাস্তার মাথার জেলা পরিষদের যাত্রী ছাউনির পাশে একটি বক্স কালভার্ট ছিল ।
এটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের যোগসাজশে প্রভাবশালী একটি মহল দোকান নির্মাণের জন্য কালভার্টটি ভরাট করলে মুখ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে উল্লিখিত এলাকার কৃষি জমি নষ্ট , খেলার মাঠ বন্ধ , হাজার হাজার শিক্ষার্থীর যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটেছে ।
অভিযোগসূত্রে জানা যায়, প্রতিবছর সোনাইছড়ি খাল দিয়ে পার্বত্য অঞ্চলের পানি উল্লিখিত এলাকায় প্রবেশ করে প্লাবিত করে । যাহা পেকুয়া রাস্তার মাথাস্থ কালভার্ট দিয়ে প্লাবিত পানি দ্রুত চলে যেতো। বর্তমানে কালভার্টটি বন্ধ করার কারণে পানি দ্রুত যেতে পারছে না, ফলে দীর্ঘ সময় জলাবদ্ধতা লেগে থাকে।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জানান, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক,সড়ক ও জনপথ বিভাগ, চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা,বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেওয়ার পরেও কোনো ধরনের সমাধান পাচ্ছে না।
এই ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে নিয়ে জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মকর্তা দিদার বলেন, খুব দ্রুত এলাকাটি পরিদর্শনে গিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয় বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছালেকুজ্জামান বলেন, জলাবদ্ধতার খবরটি শুনেছি, প্লাবিত এলাকা পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 12, 2024, 5:06 pm