বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় শাওন আকন নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বরিশালের বেঞ্চ সহকারী মো. হুমায়ুন কবির। তিনি জানান, সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আসামির অনুপস্থিতিতে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. ইয়ারব হোসেন এ রায় দেন।
দণ্ডিত যুবক শাওন আকন আগৈলঝাড়া উপজেলার দক্ষিণ গৈলা এলাকার আলাম আকনের ছেলে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিকেলে নানাবাড়িতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে একটি সালিশ হয়। তখন
ভুক্তভোগী ছাত্রীকে একই বাড়িতে ভাড়া থাকা শাওনের ঘর থেকে পিরি (কাঠ দিয়ে তৈরি বসার আসন) আনতে পাঠানো হয়। ঘরে একা পেয়ে শাওন ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে হাত বেঁধে ধর্ষণ করে। ছাত্রীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড়ে জখম করে। ছাত্রীর ফিরতে দেরি হওয়ায় তার খালা যখন ঘরে যায় তখন শাওন পালিয়ে যায়। স্বজনেরা অসুস্থ অবস্থায় ছাত্রীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ওই রাতে ছাত্রীর মা বাদী হয়ে আগৈলঝাড়া থানায় মামলা করেন। একই বছরের ৫ নভেম্বর আগৈলঝাড়া থানার এসআই জহুরুল ইসলাম শাওনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দেয়। মামলার ১৪ জনের মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য নিয়ে রায় দেওয়া হয়েছে।
স্কুলছাত্রী ধর্ষণে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলায় স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় শাওন আকন নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বরিশালের বেঞ্চ সহকারী মো. হুমায়ুন কবির। তিনি জানান, সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আসামির অনুপস্থিতিতে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. ইয়ারব হোসেন এ রায় দেন।
দণ্ডিত যুবক শাওন আকন আগৈলঝাড়া উপজেলার দক্ষিণ গৈলা এলাকার আলাম আকনের ছেলে।
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি বিকেলে নানাবাড়িতে পারিবারিক বিষয় নিয়ে একটি সালিশ হয়। তখন
ভুক্তভোগী ছাত্রীকে একই বাড়িতে ভাড়া থাকা শাওনের ঘর থেকে পিরি (কাঠ দিয়ে তৈরি বসার আসন) আনতে পাঠানো হয়। ঘরে একা পেয়ে শাওন ওই ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে হাত বেঁধে ধর্ষণ করে। ছাত্রীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড়ে জখম করে। ছাত্রীর ফিরতে দেরি হওয়ায় তার খালা যখন ঘরে যায় তখন শাওন পালিয়ে যায়। স্বজনেরা অসুস্থ অবস্থায় ছাত্রীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ওই রাতে ছাত্রীর মা বাদী হয়ে আগৈলঝাড়া থানায় মামলা করেন। একই বছরের ৫ নভেম্বর আগৈলঝাড়া থানার এসআই জহুরুল ইসলাম শাওনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র জমা দেয়। মামলার ১৪ জনের মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য নিয়ে রায় দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 11, 2024, 7:53 pm