আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পাশে ভারত মহাসাগরে একদল রোহিঙ্গা কয়েকদিন ধরে ভাসছে। তাঁদের বহনকারী নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের এই দলটি বাংলাদেশ থেকে নৌকায় চেপে ভারত মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার চেস্টা করছিল।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) গত শনিবার জানিয়েছে, মহাসাগরে ভাসতে থাকা এই দলে প্রায় ১৮৫ জন রোহিঙ্গা রয়েছেন। বেশিরভাগই নারী ও শিশু। তাঁদের উদ্ধারে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে অসহায় এসব মানুষের প্রাণ হারানোর ঝুঁকি বাড়বে।
সংস্থাটি বলছে, এসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে শরণার্থী শিবির থেকে গোপনে পালিয়ে যাচ্ছিল। এর আগে দমন–পীড়নের মুখে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছিল তারা। ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে সেনা অভিযান শুরু হলে সাড়ে ৭ লাখের বেশি রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালাতে বাধ্য হয়।
অথই সাগরে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়া ওই নৌকায় অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর। সংস্থাটি বলছে, নৌকায় থাকা ডজনখানেক রোহিঙ্গার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ইউএনএইচসিআর সতর্ক করে আরও বলেছে, সময় শেষ হওয়ার আগে ভাসতে থাকা এসব রোহিঙ্গাকে উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে উপকূলীয় দেশগুলোর কঠোর নজরদারির কারণে আরও অনেকেই মারা পড়তে পারেন। এটি সত্যি একটি মরিয়া পরিস্থিতি।
ভারত মহাসাগরে ভাসতে থাকা রোহিঙ্গারা মৃত্যুঝুঁকিতে, গেছে বাংলাদেশ থেকে
আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পাশে ভারত মহাসাগরে একদল রোহিঙ্গা কয়েকদিন ধরে ভাসছে। তাঁদের বহনকারী নৌকার ইঞ্জিন বিকল হয়ে গেছে। বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের এই দলটি বাংলাদেশ থেকে নৌকায় চেপে ভারত মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার চেস্টা করছিল।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) গত শনিবার জানিয়েছে, মহাসাগরে ভাসতে থাকা এই দলে প্রায় ১৮৫ জন রোহিঙ্গা রয়েছেন। বেশিরভাগই নারী ও শিশু। তাঁদের উদ্ধারে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। তা না হলে অসহায় এসব মানুষের প্রাণ হারানোর ঝুঁকি বাড়বে।
সংস্থাটি বলছে, এসব রোহিঙ্গা বাংলাদেশে শরণার্থী শিবির থেকে গোপনে পালিয়ে যাচ্ছিল। এর আগে দমন–পীড়নের মুখে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছিল তারা। ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে সেনা অভিযান শুরু হলে সাড়ে ৭ লাখের বেশি রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালাতে বাধ্য হয়।
অথই সাগরে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়া ওই নৌকায় অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউএনএইচসিআর। সংস্থাটি বলছে, নৌকায় থাকা ডজনখানেক রোহিঙ্গার অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ইউএনএইচসিআর সতর্ক করে আরও বলেছে, সময় শেষ হওয়ার আগে ভাসতে থাকা এসব রোহিঙ্গাকে উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে উপকূলীয় দেশগুলোর কঠোর নজরদারির কারণে আরও অনেকেই মারা পড়তে পারেন। এটি সত্যি একটি মরিয়া পরিস্থিতি।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 12, 2024, 6:16 am