চকরিয়া পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের ইলিশিয়া বাজার সংলগ্ন পোকখালী মকসুদ মিয়ার মাছের ঘেরে দুর্ধর্ষ চুরি হয়েছে । ১৬ই জুলাই (রবিবার) রাত ১টার দিকে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা সংঘটিত হয়েছে । চুরি হওয়া মৎস্য ঘেরটি বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছালেকুজ্জামানেরও একটি অংশীদার আছে বলে জানা যায়।
মাছের ঘেরের পাহারাদার নুরুল কবির বলেন, প্রতিদিনের মত মৎস্য ঘেরের ঘুমহীন দায়িত্ব পালন করে আসছিলাম । ঘটনার দিন রাত ১টার দিকে হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়ি, পরে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ঘেরে মাছ নাই,এবং পশ্চিম পাড়ে জাল টানাটানি ও চুরির চিহ্ন। এবং আনুমানিক ৫টন মাছ লুট হয়েছে বলে ধারণা করেছি ।
মাছ চুরির খবরটি মুহূর্তের মধ্যে গোটা এলাকায় জানাজানি হয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে ইলিশিয়া বাজার থেকে মাছ ধারার জাল ও গাড়িসহ আটক করে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাবলার জিম্মায় দেন ।
মৎস্য ঘেরের জমির মালিক মকসুদ মিয়ার বাড়ির সহকারী হায়দার আলী বলেন, আমরা মৎস্য ঘের থেকে মাছ চুরির খবর শুনেছি, ইতিমধ্যে মাছ চুরির সাথে ব্যবহৃত জালও জব্দ করা হয়েছে । আমরা চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি ।
মাছ চুরির ব্যাপারে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাবলা বলেন, মাছ চুরির জালটি জব্দ করা হয়েছে, এবং চুরও শনাক্ত হয়েছে, এই ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে ।
স্থানীয় মৎস্য চাষিদের দাবি, ডাকাতির নিয়মে চুরির দৃষ্টান্তমূলক বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত, এবং নিরাপদ মৎস্য চাষের সুব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা।
চকরিয়ার ইলিশিয়া মৎস্য ঘের থেকে প্রায় ৫টন মাছ চুরি
চকরিয়া পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়নের ইলিশিয়া বাজার সংলগ্ন পোকখালী মকসুদ মিয়ার মাছের ঘেরে দুর্ধর্ষ চুরি হয়েছে । ১৬ই জুলাই (রবিবার) রাত ১টার দিকে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনা সংঘটিত হয়েছে । চুরি হওয়া মৎস্য ঘেরটি বরইতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছালেকুজ্জামানেরও একটি অংশীদার আছে বলে জানা যায়।
মাছের ঘেরের পাহারাদার নুরুল কবির বলেন, প্রতিদিনের মত মৎস্য ঘেরের ঘুমহীন দায়িত্ব পালন করে আসছিলাম । ঘটনার দিন রাত ১টার দিকে হঠাৎ ঘুমিয়ে পড়ি, পরে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি ঘেরে মাছ নাই,এবং পশ্চিম পাড়ে জাল টানাটানি ও চুরির চিহ্ন। এবং আনুমানিক ৫টন মাছ লুট হয়েছে বলে ধারণা করেছি ।
মাছ চুরির খবরটি মুহূর্তের মধ্যে গোটা এলাকায় জানাজানি হয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে ইলিশিয়া বাজার থেকে মাছ ধারার জাল ও গাড়িসহ আটক করে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাবলার জিম্মায় দেন ।
মৎস্য ঘেরের জমির মালিক মকসুদ মিয়ার বাড়ির সহকারী হায়দার আলী বলেন, আমরা মৎস্য ঘের থেকে মাছ চুরির খবর শুনেছি, ইতিমধ্যে মাছ চুরির সাথে ব্যবহৃত জালও জব্দ করা হয়েছে । আমরা চেয়ারম্যান বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি ।
মাছ চুরির ব্যাপারে পশ্চিম বড় ভেওলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বাবলা বলেন, মাছ চুরির জালটি জব্দ করা হয়েছে, এবং চুরও শনাক্ত হয়েছে, এই ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে ।
স্থানীয় মৎস্য চাষিদের দাবি, ডাকাতির নিয়মে চুরির দৃষ্টান্তমূলক বিচার ও শাস্তি নিশ্চিত, এবং নিরাপদ মৎস্য চাষের সুব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা।
সম্পাদক ও প্রকাশক সৈয়দ মনিরুজ্জামান ফয়সাল
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জি. কে এম মেহেদী হাসান |
হেড অফিসঃ
বাসা নং- ২৪, রোড নং-০৪, ব্লক নং-এইচ
বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯ |
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 12, 2024, 2:18 am